This is featured post 1 title
Replace these every slider sentences with your featured post descriptions.Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha - Premiumbloggertemplates.com.
This is featured post 2 title
Replace these every slider sentences with your featured post descriptions.Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha - Premiumbloggertemplates.com.
This is featured post 3 title
Replace these every slider sentences with your featured post descriptions.Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha - Premiumbloggertemplates.com.
January 8, 2014
January 4, 2014
9:27 AM
Junaid Abedin
আবদুল লতিফ সিদ্দিকী
সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকীর সম্পদ বেড়েছে প্রায় ২০ গুণ। ২০০৮ সালের হলফনামায় দেয়া তথ্য অনুসারে তার ও স্ত্রীর মোট স্থাবর ও স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ১১ লাখ ৫৬ হাজার ২২৫ টাকা। ২০১৩ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৩৮ লাখ ৮১ হাজার টাকা। ২০০৮ সালে তার আয়ের একমাত্র উৎস ছিল ব্যবসা। এর মাধ্যমে তিনি বাৎসরিক ২ লাখ ১৫ হাজার টাকা আয় করতেন। বর্তমানে তার ব্যবসা থেকে কোন আয় নেই। মন্ত্রী পেশা ও গবেষণা থেকে বাৎসরিক আয় করেন ৬ লাখ ৩৭ হাজার ২০০ টাকা। আর ব্যাংক থেকে প্রাপ্ত সুদ ৩ লাখ ৩৮ হাজার ৫৫৮ টাকা।
সাবেক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকীর সম্পদ বেড়েছে প্রায় ২০ গুণ। ২০০৮ সালের হলফনামায় দেয়া তথ্য অনুসারে তার ও স্ত্রীর মোট স্থাবর ও স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ১১ লাখ ৫৬ হাজার ২২৫ টাকা। ২০১৩ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৩৮ লাখ ৮১ হাজার টাকা। ২০০৮ সালে তার আয়ের একমাত্র উৎস ছিল ব্যবসা। এর মাধ্যমে তিনি বাৎসরিক ২ লাখ ১৫ হাজার টাকা আয় করতেন। বর্তমানে তার ব্যবসা থেকে কোন আয় নেই। মন্ত্রী পেশা ও গবেষণা থেকে বাৎসরিক আয় করেন ৬ লাখ ৩৭ হাজার ২০০ টাকা। আর ব্যাংক থেকে প্রাপ্ত সুদ ৩ লাখ ৩৮ হাজার ৫৫৮ টাকা।
9:25 AM
Junaid Abedin
শামসুল হক টুকু
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকুর চেয়ে তার স্ত্রীর সম্পদ বেশি। আইন পেশা থেকে বার্ষিক আয়ের উল্লেখ নেই এবারের হলফনামায়। ২০০৮ সালে এই পেশা থেকে তার আয় ছিল ২ লাখ ৫ হাজার টাকা। দানসূত্রে তিনি ২৫ লাখ টাকার ফ্ল্যাটের মালিক হয়েছেন। নিজের ও স্ত্রীর নামে পোস্টাল ও সেভিংস সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন সঞ্চয়পত্র ও স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ হয়েছে ১ কোটি ৮৫ লাখ ৪৬ হাজার ৮৪২ টাকা। পূর্বে এ ধরনের কোন বিনিয়োগ তার ছিল না। পূর্বে তারা ব্যাংকের কাছে কোন প্রকার দায় না থাকলেও বর্তমানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে তার দায় রয়েছে ৬৫ লাখ ৬৭ হাজার ৪০৯ টাকা।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকুর চেয়ে তার স্ত্রীর সম্পদ বেশি। আইন পেশা থেকে বার্ষিক আয়ের উল্লেখ নেই এবারের হলফনামায়। ২০০৮ সালে এই পেশা থেকে তার আয় ছিল ২ লাখ ৫ হাজার টাকা। দানসূত্রে তিনি ২৫ লাখ টাকার ফ্ল্যাটের মালিক হয়েছেন। নিজের ও স্ত্রীর নামে পোস্টাল ও সেভিংস সার্টিফিকেটসহ বিভিন্ন সঞ্চয়পত্র ও স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ হয়েছে ১ কোটি ৮৫ লাখ ৪৬ হাজার ৮৪২ টাকা। পূর্বে এ ধরনের কোন বিনিয়োগ তার ছিল না। পূর্বে তারা ব্যাংকের কাছে কোন প্রকার দায় না থাকলেও বর্তমানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে তার দায় রয়েছে ৬৫ লাখ ৬৭ হাজার ৪০৯ টাকা।
9:24 AM
Junaid Abedin
মাহবুবুর রহমান
মহাজোটের পাঁচ বছরে পটুয়াখালী-৪ আসনের এমপি ও সাবেক পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহবুবুর রহমানের সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। এই সময়ে তার ব্যাংকে টাকা বেড়েছে ৫৮৬ গুণ, জমি বেড়েছে ১৪৩ গুণ এবং বার্ষিক আয় বেড়েছে ৭৯ গুণ। ২০০৮ সালে তার কৃষিজমি ছিল মাত্র ২০ একর। আর এখন সেই জমির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে দুই হাজার ৮৬৫ একর। পাঁচ বছর আগে তার বার্ষিক আয় ছিল ছিল দুই লাখ ১৫ হাজার টাকা। এবার তার বার্ষিক আয়ের মধ্যে কেবল মৎস্য উৎপাদন ও বিক্রি থেকেই এসেছে দেড় কোটি টাকা। চাকরি থেকে বার্ষিক আয় ২০ লাখ ৩৪ হাজার ৭০০ টাকা। আর তার নির্ভরশীলদের আয় তিন লাখ ৯৫ হাজার টাকা। পাঁচ বছর আগে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে মাহবুবুর রহমানের জমা টাকা ছিল ৮৩ হাজার ১১২ টাকা। আর স্ত্রীর নামে বিভিন্ন সঞ্চয়পত্রে বা স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ ছিল পাঁচ লাখ টাকা। গাড়ি ছিল দুটি। এ ছাড়া স্বর্ণ ২০ তোলা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী এক লাখ টাকা ও আসবাবপত্র এক লাখ টাকার। মাত্র পাঁচ বছরে সব কিছুই ফুলে-ফেঁপে উঠেছে। এখন তার নিজের নামে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমাই আছে চার কোটি ৮৭ লাখ ৬৬ হাজার ৭৮২ টাকা। স্ত্রীর নামে জমা আছে ৩০ লাখ ৮৫ হাজার ৬৫৮ টাকা। বিভিন্ন সঞ্চয়পত্রে বা স্থায়ী আমানতে স্ত্রীর নামে বিনিয়োগ আছে ১৬ লাখ ১৪ হাজার ৩৪২ টাকা। মাহবুবের ব্যবসায় নিজের পুঁজি ৩৫ লাখ ও স্ত্রীর ৭৬ লাখ ৭১ হাজার।
মহাজোটের পাঁচ বছরে পটুয়াখালী-৪ আসনের এমপি ও সাবেক পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহবুবুর রহমানের সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। এই সময়ে তার ব্যাংকে টাকা বেড়েছে ৫৮৬ গুণ, জমি বেড়েছে ১৪৩ গুণ এবং বার্ষিক আয় বেড়েছে ৭৯ গুণ। ২০০৮ সালে তার কৃষিজমি ছিল মাত্র ২০ একর। আর এখন সেই জমির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে দুই হাজার ৮৬৫ একর। পাঁচ বছর আগে তার বার্ষিক আয় ছিল ছিল দুই লাখ ১৫ হাজার টাকা। এবার তার বার্ষিক আয়ের মধ্যে কেবল মৎস্য উৎপাদন ও বিক্রি থেকেই এসেছে দেড় কোটি টাকা। চাকরি থেকে বার্ষিক আয় ২০ লাখ ৩৪ হাজার ৭০০ টাকা। আর তার নির্ভরশীলদের আয় তিন লাখ ৯৫ হাজার টাকা। পাঁচ বছর আগে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে মাহবুবুর রহমানের জমা টাকা ছিল ৮৩ হাজার ১১২ টাকা। আর স্ত্রীর নামে বিভিন্ন সঞ্চয়পত্রে বা স্থায়ী আমানতে বিনিয়োগ ছিল পাঁচ লাখ টাকা। গাড়ি ছিল দুটি। এ ছাড়া স্বর্ণ ২০ তোলা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী এক লাখ টাকা ও আসবাবপত্র এক লাখ টাকার। মাত্র পাঁচ বছরে সব কিছুই ফুলে-ফেঁপে উঠেছে। এখন তার নিজের নামে ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমাই আছে চার কোটি ৮৭ লাখ ৬৬ হাজার ৭৮২ টাকা। স্ত্রীর নামে জমা আছে ৩০ লাখ ৮৫ হাজার ৬৫৮ টাকা। বিভিন্ন সঞ্চয়পত্রে বা স্থায়ী আমানতে স্ত্রীর নামে বিনিয়োগ আছে ১৬ লাখ ১৪ হাজার ৩৪২ টাকা। মাহবুবের ব্যবসায় নিজের পুঁজি ৩৫ লাখ ও স্ত্রীর ৭৬ লাখ ৭১ হাজার।
9:22 AM
Junaid Abedin
রাজিউদ্দিন রাজু
নরসিংদী-৫
আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও সাবেক মন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজুর চেয়ে তার স্ত্রী বেশি সম্পদশালী। হলফনামা অনুযায়ী, তার বার্ষিক আয় ১৭ লাখ ২২ হাজার ৩০০ টাকা। তিনি হলফনামায় কেবল বার্ষিক সম্মানী উল্লেখ করেছেন। অন্য কোন খাত থেকে আয় তিনি উল্লেখ করেননি। রাজিউদ্দিন আহমেদের অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নিজের নগদ আছে ৫৭ লাখ ৮৭ হাজার ৯৮৩ টাকা। আর স্ত্রীর নগদ ৪৮ লাখ ৩৩ হাজার ৯৫৩ টাকা। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নিজের জমা আট লাখ ৫০ হাজার আর স্ত্রীর নামে ২০ লাখ। রাজুর ৯১ লাখ ৬০ হাজার টাকার দুটি জিপ গাড়ি আছে। নিজের ও স্ত্রীর স্বর্ণালঙ্কার আছে ৬০ হাজার টাকার। ইলেকট্রনিক সামগ্রী আছে দেড় লাখ টাকার। আসবাবের মধ্যে নিজের আছে এক লাখ ২০ হাজার টাকার এবং স্ত্রীর ২০ হাজার টাকার। রাজুর একটি শটগান ও একটি রিভলবার আছে। আর স্থাবর সম্পদের মধ্যে যৌথ মালিকানায় নরসিংদীর রায়পুরায় ৩ দশমিক ৫ বিঘা কৃষিজমি আছে। রাজিউদ্দিন আহমেদের স্ত্রীর নামেই একাধিক বাড়ি ও জমি রয়েছে। হলফনামা অনুযায়ী, ধানমন্ডিতে একটি জমির কথা উল্লেখ থাকলেও এর দাম দেখানো হয়েছে ১৯ লাখ ১৬ হাজার ৬৬৭ টাকা। এ ছাড়া স্ত্রীর নামে গুলশানে একটি ছয়তলা বাড়ি (এক-তৃতীয়াংশ) ও এলিফ্যান্ট রোডে আরেকটি তিনতলা বাড়ি রয়েছে। গুলশানের বাড়িটির দাম উল্লেখ করা হয়েছে ৫৮ লাখ ৯৫ হাজার টাকা। রাজিউদ্দিন আহমেদের নামে বনানীতে যৌথ মালিকানায় ১৪ কাঠার ওপর দ্বিতল বাড়ি আছে বলে হলফনামায় তিনি উল্লেখ করেন। এর কোনো মূল্য হলফনামায় বলা হয়নি।
নরসিংদী-৫
আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও সাবেক মন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজুর চেয়ে তার স্ত্রী বেশি সম্পদশালী। হলফনামা অনুযায়ী, তার বার্ষিক আয় ১৭ লাখ ২২ হাজার ৩০০ টাকা। তিনি হলফনামায় কেবল বার্ষিক সম্মানী উল্লেখ করেছেন। অন্য কোন খাত থেকে আয় তিনি উল্লেখ করেননি। রাজিউদ্দিন আহমেদের অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নিজের নগদ আছে ৫৭ লাখ ৮৭ হাজার ৯৮৩ টাকা। আর স্ত্রীর নগদ ৪৮ লাখ ৩৩ হাজার ৯৫৩ টাকা। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নিজের জমা আট লাখ ৫০ হাজার আর স্ত্রীর নামে ২০ লাখ। রাজুর ৯১ লাখ ৬০ হাজার টাকার দুটি জিপ গাড়ি আছে। নিজের ও স্ত্রীর স্বর্ণালঙ্কার আছে ৬০ হাজার টাকার। ইলেকট্রনিক সামগ্রী আছে দেড় লাখ টাকার। আসবাবের মধ্যে নিজের আছে এক লাখ ২০ হাজার টাকার এবং স্ত্রীর ২০ হাজার টাকার। রাজুর একটি শটগান ও একটি রিভলবার আছে। আর স্থাবর সম্পদের মধ্যে যৌথ মালিকানায় নরসিংদীর রায়পুরায় ৩ দশমিক ৫ বিঘা কৃষিজমি আছে। রাজিউদ্দিন আহমেদের স্ত্রীর নামেই একাধিক বাড়ি ও জমি রয়েছে। হলফনামা অনুযায়ী, ধানমন্ডিতে একটি জমির কথা উল্লেখ থাকলেও এর দাম দেখানো হয়েছে ১৯ লাখ ১৬ হাজার ৬৬৭ টাকা। এ ছাড়া স্ত্রীর নামে গুলশানে একটি ছয়তলা বাড়ি (এক-তৃতীয়াংশ) ও এলিফ্যান্ট রোডে আরেকটি তিনতলা বাড়ি রয়েছে। গুলশানের বাড়িটির দাম উল্লেখ করা হয়েছে ৫৮ লাখ ৯৫ হাজার টাকা। রাজিউদ্দিন আহমেদের নামে বনানীতে যৌথ মালিকানায় ১৪ কাঠার ওপর দ্বিতল বাড়ি আছে বলে হলফনামায় তিনি উল্লেখ করেন। এর কোনো মূল্য হলফনামায় বলা হয়নি।
9:20 AM
Junaid Abedin
ওবায়দুল কাদের
যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নগদ টাকার পরিমাণ মাত্র ৫৫ হাজার টাকা। প্রতি বছর ‘পেশা’ থেকে তিনি ৭ লাখ ৬৭ হাজার ৭০০ টাকা আয় করেন। সাংবাদিকতা, বর্তমানে এমপি ও মন্ত্রী হিসেবে বেতন-ভাতা এবং বই ও পত্রপত্রিকায় লিখে তিনি এ টাকা পান বলে উল্লেখ করেছেন। এছাড়া, তার নিজের নামে উত্তরায় ৫ কাঠা জমিসহ ২৫ তোলা স্বর্ণ আছে। হলফনামায় ৭৫ হাজার টাকা সমপরিমাণের আসবাবপত্রের কথাও উল্লেখ করেছেন যোগাযোগমন্ত্রী।
9:18 AM
Junaid Abedin
জাহাঙ্গীর কবির নানক
ঢাকা-১৩ আসনের এমপি ও সাবেক স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানককে সম্পদে ছাড়িয়েছে গেছেন তার স্ত্রী। পাঁচ বছর আগেও এই দম্পতির সম্পদ ছিল এক কোটি টাকারও কম। এখন সেই সম্পত্তির পরিমাণ হয়েছে সোয়া আট কোটি টাকা। এর মধ্যে স্ত্রীর সম্পদ হচ্ছে পাঁচ কোটি টাকা। অথচ এর আগের হলফনামা অনুযায়ী, সাবেক প্রতিমন্ত্রীর স্ত্রীর ছিল মাত্র ৫২ লাখ টাকা। জাহাঙ্গীর কবির নানকের অস্থাবর সম্পদের মধ্যে আছে নগদ ১১ লাখ ৪৩ হাজার টাকা, ব্যাংকে জমা ৩৯ লাখ ৮৭ হাজার টাকা এবং সঞ্চয়ী আমানত ২৬ লাখ ৬৪ হাজার টাকা। তার যানবাহনের আর্থিক মূল্য ৬৩ লাখ টাকা। এ ছাড়া তার স্ত্রীর নামে নগদ ৮১ লাখ ৯৫ হাজার টাকা, ব্যাংকে ৭৯ লাখ, পুঁজিবাজারে এক কোটি ৪৪ লাখ টাকার শেয়ার এবং সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ আছে এক কোটি ৬০ লাখ টাকা। ২০০৮ সালে তার বার্ষিক আয় ছিল সাত লাখ ৪৩ হাজার টাকা। একই সময়ে তিনি ও তার স্ত্রীর কাছে নগদ ছিল ১১ লাখ টাকা, ব্যাংকে জমা ছিল আড়াই লাখ, পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ ছিল ছয় লাখ টাকা। স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে কৃষিজমি দুই একর (মূল্য অজানা)। তাদের আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের দাম এক কোটি ৩০ লাখ, স্ত্রীর নামে বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্টের মূল্য ১৭ লাখ ৫০ হাজার টাকা। অগ্রণী ব্যাংকে তাদের দেনার পরিমাণ দুই কোটি ৫০ লাখ টাকা। ২০০৮ সালে তার কোনো বাণিজ্যিক বা আবাসিক ভবনের উল্লেখ ছিল না।
9:17 AM
Junaid Abedin
আবদুল মান্নান খান
আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী আবদুল মান্নান এবং তার স্ত্রীর সম্পদের পরিমাণ গত ৫ বছরে বেড়েছে ১০৭ গুণ। নির্বাচন কমিশনে দায়ের করা হলফনামা অনুযায়ী, নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে এ মন্ত্রী ও তার স্ত্রীর মোট স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ছিল প্রায় ১০ লাখ ৩৩ হাজার টাকা। কিন্তু, সম্প্রতি পেশ করা ২০১৩-১৪ অর্থবছরের আয়কর বিবরণীতে অবিশ্বাস্যভাবে সে অর্থের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৩ লাখ টাকায়। কিন্তু, হলফনামায় আবদুল মান্নান তার সম্পদের উৎসের কথা বিশদ ও স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেননি। তার স্ত্রী বা অন্য নির্ভরশীলদের বার্ষিক আয় হয়ে গেছে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা। ২০০৮ সালে তার আয় ছিল ২৬ লাখ ২৫ হাজার ও নির্ভরশীলদের কোনো আয়ই ছিল না। পাঁচ বছর পর তিনি ও তার স্ত্রী বা অন্য নির্ভরশীলদের বার্ষিক আয় হয়েছে প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা। পাঁচ বছর আগে তার সম্পদ ছিল প্রায় সাড়ে ১০ লাখ টাকা। এখন সেই সম্পদ হয়েছে প্রায় ১১ কোটি টাকা। এই সময়ে ১০৭ গুণ বেশি সম্পদ বৃদ্ধির রের্কড হয়েছে। আবদুল মান্নান খানের আয়ের বড় উৎস মৎস্য ও প্রবাসী আয় ১ কোটি ৪৪ লাখ ৬৩ হাজার টাকা। একই খাতে তিনি নির্ভরশীলদের আয় দেখিয়েছেন এক কোটি ৭৩ লাখ টাকা। মান্নান খানের অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নিজের ও স্ত্রীর কাছে নগদ ৫৫ লাখ টাকা, সঞ্চয়পত্র ও স্থায়ী আমানত হিসেবে নিজের নামে ৪৩ লাখ ও স্ত্রীর নামে সাড়ে ৬ লাখ টাকা এবং ৪৪ লাখ টাকা মূল্যের একটি গাড়ি। স্থাবর সম্পদের মধ্যে পৈতৃক সূত্রে পাওয়া পাঁচ একর কৃষি জমি। নিজ নামে ৩১ লাখ ৭৪ হাজার এবং স্ত্রীর নামে এক কোটি ৬৪ লাখ টাকার অকৃষি জমি। তার আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের মূল্য এক কোটি ৮১ লাখ টাকা। অ্যাপার্টমেন্টের দাম এক কোটি ৮১ লাখ টাকা। বাস, ট্রাক, মোটরগাড়ি ও মোটরসাইকেল বাবদ ৪৪ লাখ ৩১ হাজার ২০০ টাকা তার নিজের নামে রয়েছে। পাঁচ বছর আগে তার ও স্ত্রীর কোনো পাকা দালান ছিল না। এখন তার দুটি ফ্ল্যাট রয়েছে বলে হলফনামায় বলা হয়েছে। এ দুটি ফ্ল্যাটের মূল্য ধরা হয়েছে এক কোটি ৮১ লাখ ৮৬ হাজার টাকা।
আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী আবদুল মান্নান এবং তার স্ত্রীর সম্পদের পরিমাণ গত ৫ বছরে বেড়েছে ১০৭ গুণ। নির্বাচন কমিশনে দায়ের করা হলফনামা অনুযায়ী, নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রাক্কালে এ মন্ত্রী ও তার স্ত্রীর মোট স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ছিল প্রায় ১০ লাখ ৩৩ হাজার টাকা। কিন্তু, সম্প্রতি পেশ করা ২০১৩-১৪ অর্থবছরের আয়কর বিবরণীতে অবিশ্বাস্যভাবে সে অর্থের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৩ লাখ টাকায়। কিন্তু, হলফনামায় আবদুল মান্নান তার সম্পদের উৎসের কথা বিশদ ও স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেননি। তার স্ত্রী বা অন্য নির্ভরশীলদের বার্ষিক আয় হয়ে গেছে প্রায় সাড়ে তিন কোটি টাকা। ২০০৮ সালে তার আয় ছিল ২৬ লাখ ২৫ হাজার ও নির্ভরশীলদের কোনো আয়ই ছিল না। পাঁচ বছর পর তিনি ও তার স্ত্রী বা অন্য নির্ভরশীলদের বার্ষিক আয় হয়েছে প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা। পাঁচ বছর আগে তার সম্পদ ছিল প্রায় সাড়ে ১০ লাখ টাকা। এখন সেই সম্পদ হয়েছে প্রায় ১১ কোটি টাকা। এই সময়ে ১০৭ গুণ বেশি সম্পদ বৃদ্ধির রের্কড হয়েছে। আবদুল মান্নান খানের আয়ের বড় উৎস মৎস্য ও প্রবাসী আয় ১ কোটি ৪৪ লাখ ৬৩ হাজার টাকা। একই খাতে তিনি নির্ভরশীলদের আয় দেখিয়েছেন এক কোটি ৭৩ লাখ টাকা। মান্নান খানের অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নিজের ও স্ত্রীর কাছে নগদ ৫৫ লাখ টাকা, সঞ্চয়পত্র ও স্থায়ী আমানত হিসেবে নিজের নামে ৪৩ লাখ ও স্ত্রীর নামে সাড়ে ৬ লাখ টাকা এবং ৪৪ লাখ টাকা মূল্যের একটি গাড়ি। স্থাবর সম্পদের মধ্যে পৈতৃক সূত্রে পাওয়া পাঁচ একর কৃষি জমি। নিজ নামে ৩১ লাখ ৭৪ হাজার এবং স্ত্রীর নামে এক কোটি ৬৪ লাখ টাকার অকৃষি জমি। তার আবাসিক ও বাণিজ্যিক ভবনের মূল্য এক কোটি ৮১ লাখ টাকা। অ্যাপার্টমেন্টের দাম এক কোটি ৮১ লাখ টাকা। বাস, ট্রাক, মোটরগাড়ি ও মোটরসাইকেল বাবদ ৪৪ লাখ ৩১ হাজার ২০০ টাকা তার নিজের নামে রয়েছে। পাঁচ বছর আগে তার ও স্ত্রীর কোনো পাকা দালান ছিল না। এখন তার দুটি ফ্ল্যাট রয়েছে বলে হলফনামায় বলা হয়েছে। এ দুটি ফ্ল্যাটের মূল্য ধরা হয়েছে এক কোটি ৮১ লাখ ৮৬ হাজার টাকা।
9:15 AM
Junaid Abedin
হাসান মাহমুদ
পরিবেশ ও বনমন্ত্রী হাসান মাহমুদের তুলনায় বেশি সম্পদের মালিক হয়েছেন তার স্ত্রী নুরান ফাতেমা। অথচ ৫ বছর আগে তিনি ছিলেন সাধারণ একজন গৃহিণী। সে সময় তার সম্পদের পরিমাণ ছিল মাত্র ৬০ হাজার টাকা। কিন্তু বিগত পাঁচ বছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৯০ গুণ। এখন তার সম্পদ ১৪ কোটি ৭৪ লাখ টাকার। ২০০৮ সালে হাসান মাহমুদ ৩৭ লাখ ৫৭ হাজার টাকার মালিক ছিলেন, যা ৪ গুণ বেড়ে এখন দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৭২ লাখ টাকায়। হাসান মাহমুদ ও তার স্ত্রীর মোট স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ এখন ১৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। ২০০৮ সালে দুই জনের মিলিত সম্পদের পরিমাণ ছিল ৩৮ লাখ ১৭ হাজার টাকা, যা গত ৫ বছরে ৪০ গুণ বেড়েছে।
পরিবেশ ও বনমন্ত্রী হাসান মাহমুদের তুলনায় বেশি সম্পদের মালিক হয়েছেন তার স্ত্রী নুরান ফাতেমা। অথচ ৫ বছর আগে তিনি ছিলেন সাধারণ একজন গৃহিণী। সে সময় তার সম্পদের পরিমাণ ছিল মাত্র ৬০ হাজার টাকা। কিন্তু বিগত পাঁচ বছরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ২৯০ গুণ। এখন তার সম্পদ ১৪ কোটি ৭৪ লাখ টাকার। ২০০৮ সালে হাসান মাহমুদ ৩৭ লাখ ৫৭ হাজার টাকার মালিক ছিলেন, যা ৪ গুণ বেড়ে এখন দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৭২ লাখ টাকায়। হাসান মাহমুদ ও তার স্ত্রীর মোট স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ এখন ১৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। ২০০৮ সালে দুই জনের মিলিত সম্পদের পরিমাণ ছিল ৩৮ লাখ ১৭ হাজার টাকা, যা গত ৫ বছরে ৪০ গুণ বেড়েছে।
9:13 AM
Junaid Abedin
ধনী সুরঞ্জিত
সেনগুপ্ত সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ নেতা সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত হলেন তার এলাকার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি। তার বার্ষিক আয় ২৮ লাখ ৩৬ হাজার ৪৬৭ টাকা। ২০০৮ সালে বার্ষিক আয় ছিল ১১ লাখ ৭৬ হাজার ৮৮৪ টাকা। ২০০৮ সালে তার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ছিল পাঁচ কোটি ৭৮ লাখ ৯৩ হাজার ৫৫২ টাকার। এবার তিনি সম্পদের পরিমাণ দেখিয়েছেন ১০ কোটি ৪১ লাখ তিন হাজার ৫৪৮ টাকার। এ সময়কালে তিনি সাংসদ ও মন্ত্রী হিসেবে পারিতোষিক পেয়েছেন ২১ লাখ ৭৩ হাজার ৩৫০ টাকা। এবার তিনি তার নির্বাচনী এলাকার দিরাই পৌর শহরে সাত কোটি ৫২ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি মার্কেট করেছেন। তার আয়ের উৎস কৃষি খাত, বাড়ি ভাড়া, শেয়ার ও পরিতোষিক ভাতা। কৃষি খাতে তার আয় প্রায় তিনগুণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ১৮ হাজার টাকা। বাড়ি ভাড়া থেকে মাত্র ৫৫ হাজার ৩৭১ টাকা আয় বেড়ে হয়েছে ৫ লাখ ২০ হাজার ৯১৮ টাকা। অতীতে মৎস্য খামারের ব্যবসা থেকে তার বার্ষিক ৬ লাখ ৪৮ হাজার ২০০ টাকা আয় হলেও এবার তার ব্যবসা থেকে কোন আয় নেই। শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংক আমানত থেকে তার আয় কমেছে। এ খাতে ২০০৮ সালে তার ওপর নির্ভরশীলদের বার্ষিক ৪ লাখ ৭৯ হাজার ৩৫৫ টাকা আয় হলেও এবার কোন আয়ের উল্লেখ নেই। অস্থাবর সম্পদ নিজের নামে অতীতে ২৯ লাখ ৫২ হাজার ৪৯৯ টাকা ব্যাংকে থাকলেও এবার ওই ঘরটি ফাঁকা রাখা হয়েছে। স্ত্রীর নামে ৪ লাখ ৯৯ হাজারের স্থলে বসেছে ৬ লাখ ৯১ হাজার ৯০৬ টাকা আর নির্ভরশীলদের ২ লাখ ৯২ হাজার ২৪ টাকার স্থলে খালি রয়েছে। শেয়ারবাজারে নিজের নামে ১ কোটি ৪৬ লাখ ৭২ হাজার ৮০০ টাকা থেকে কমে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৩ লাখ ৭২ হাজার ৮০০ টাকা। স্ত্রীর নামে অপরিবর্তিত আছে ৪৬ লাখ ১১ হাজার ৪০০ টাকার শেয়ার। তবে সঞ্চয়পত্রে নিজের নামে ১১ লাখ ২০ হাজার থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯ লাখ ২৫ হাজার ও স্ত্রীর নামে ৫৩ লাখ ৯৫ হাজার ৯৬০ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮৪ লাখ ৭৫ হাজার ৫০০ টাকা। নিজের নামে ৩০ লাখ টাকার গাড়ির স্থলে হয়েছে ৯৫ লাখ ৯২ হাজার ৫৬৮ টাকা। স্থাবর সম্পত্তিতে তার কৃষি জমির পরিমাণ কমেছে ৪২ একর, অকৃষি জমির ক্ষেত্রে অতীতে দশমিক ৯১ একর লেখা থাকলেও এবার উল্লেখ করেছেন ২টির মূল্য ২২ লাখ ৪০ হাজার টাকা। দালান বা আবাসিক ভবনের অর্জনকালীন মূল্য ২০০৮ সালে ৫১ লাখ ৯৫ হাজার ১৮৪ টাকা উল্লেখ করলেও এবার বলেছেন ৭ কোটি ৫২ লাখ টাকা! আগে তার ৩ লাখ ৪০ হাজার টাকা মূল্যের দুটি টিনশেড পাকা ঘর থাকলেও এখন সেখানে তিনি উল্লেখ করেছেন ৫৪ লাখ ৫ হাজার ১৮৪ হাজার টাকা। তার ২৮ একরের দুটি চা বাগানের মূল্য ২০০৮ সালে ২০ লাখ ৪৪ হাজার ৬৯ টাকা উল্লেখ থাকলেও এবার তা নেই উল্লেখ করা হয়েছে।
9:10 AM
Junaid Abedin
মহীউদ্দীন খান আলমগীর
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীরের সম্পদ বেড়েছে অস্বাভাবিকভাবে। নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা অনুযায়ী, মহীউদ্দীন খান আলমগীরের মোট সম্পদের পরিমাণ ১৬ কোটি ৪১ লাখ টাকারও বেশি। গত এক বছরেই নিট সম্পদ বেড়েছে প্রায় এক কোটি ৮৭ লাখ টাকার। আর পাঁচ বছরে তার ও স্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে বহু গুণ। পাঁচ বছর আগে যেখানে তার নিজের নগদ টাকা ছিল মাত্র পাঁচ লাখ, সেখানে এবার নিজের ও স্ত্রীর নগদ টাকাই আছে পাঁচ কোটিরও বেশি। মহীউদ্দীন খান আলমগীরের বার্ষিক আয়ের মধ্যে কৃষি খাতে ৬০ হাজার টাকা, বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট, দোকান বা অন্যান্য ভাড়ায় নিজের আয় তিন লাখ ৮৫ হাজার ৫০০ টাকা, স্ত্রীর নামে আছে ১০ লাখ সাত হাজার ১০০ টাকা। নিজের ব্যবসায় আয় চার লাখ ৬৮ হাজার, বিভিন্ন শেয়ার, সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংক সুদ এক লাখ ৩০ হাজার ২৯১ টাকা এবং স্থায়ী আমানত থেকে সুদ আয় হয় ২২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। নিজের চাকরি থেকে আয় আট লাখের কিছু বেশি। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নিজের নগদ টাকা আছে তিন কোটি এক লাখ ৬০ হাজার ৬০৯ টাকা। স্ত্রীর নগদ টাকা দুই কোটি দুই লাখ ৩২ হাজার ৬৪৩ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নিজের জমা ৫১ লাখ ১২ হাজার ২৫৯ টাকা। স্ত্রীর ৫১ লাখ ৪০ হাজার ৩৮ টাকা। ফার্মার ব্যাংকের লাইসেন্স পাওয়ায় এখানে নিজের নামে শেয়ার আছে আট কোটি ৫০ লাখ টাকার, অ্যাকটিভ ফাইন কেমিক্যাল লিমিটেডের শেয়ার আছে ২০ লাখ টাকার, বেক্সিমকো লিমিটেডের শেয়ার আছে ১০ লাখ টাকার, আইসিএবিতে ১০ লাখ টাকা, স্ত্রীকে ঋণ দিয়েছেন ৩৫ লাখ টাকা এবং শেয়ার ডিবেঞ্চারে বিনিয়োগ আছে আরও ২২ লাখ ছয় হাজার ৮৬ টাকা।
স্ত্রীর নামে আছে ফার্মার ব্যাংকে দেড় কোটি টাকার শেয়ার। নিজের নামে সঞ্চয়পত্র এক লাখ ৫০ হাজার টাকার। স্থায়ী আমানত এক কোটি তিন লাখ ২০ হাজার ৪০০ টাকা। স্ত্রীর নামে সঞ্চয়পত্র ১৫ লাখ ৭৫ হাজার টাকার। তার মোট সম্পদের পরিমাণ দেওয়া হয়েছে ১৬ কোটি ৪১ লাখ ৪৫ হাজার ৮১৪ টাকা। অথচ পাঁচ বছর আগে, ২০০৮ সালে মহীউদ্দীন খানের বার্ষিক আয় ছিল কৃষি খাতে ৩১ হাজার, বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট, দোকান বা অন্যান্য ভাড়া হিসেবে আয় দুই লাখ ৩৫ হাজার ৪৪০ টাকা এবং ব্যবসায় আয় ছিল দুই লাখ ৪০ হাজার টাকা। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে তখন নিজের নামে নগদ টাকা ছিল পাঁচ লাখ। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে স্ত্রীর নামে জমা ছিল ১১ লাখ ৩৬ হাজার টাকা। দুই লাখ ছয় হাজার টাকার শেয়ার ছিল নিজের নামে এবং স্ত্রীর নামে সাত লাখ টাকার। বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয়পত্রে বা স্থায়ী আমানাতে স্ত্রীর নামে ছিল ৩১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। ছিল স্ত্রীর নামে একটি টয়োটা গাড়ি। স্বর্ণসহ অলঙ্কারাদি নিজের দুই লাখ টাকা মূল্যের এবং স্ত্রীর ৩৫ হাজার টাকা মূল্যের। স্থাবর সম্পদের মধ্যে ছিল নিজ নামে ১৩ দশমিক ১৮ একর কৃষি জমি, স্ত্রীর নামে ১ দশমিক ১৭ একর জমি। অকৃষি জমি নিজ নামে এক বিঘা। গ্রাম ও শহরে দালান ছিল ১৫ লাখ ৬৭ হাজার টাকা মূল্যের। স্ত্রীর নামে আছে তিনটি ফ্ল্যাট।
9:08 AM
Junaid Abedin
আবদুস শহীদ
আওয়ামী লীগের আইনপ্রণেতা ও জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আবদুস শহীদ ও তার স্ত্রী গত ৫ বছরে ৩০০ ভাগ সম্পদ বাড়িয়েছেন। মহাজোট ক্ষমতায় আসার আগে এ দম্পতির মোট সম্পত্তির পরিমাণ ছিল প্রায় ৮৬ লাখ ৮৫ হাজার টাকা। আর এখন তাদের সম্পত্তির পরিমাণ ২ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। ২০০৮ সালে দেয়া হলফনামা থেকে জানা যায়, ওই সময় তার বার্ষিক আয় ছিল ২ লাখ ৫৯ হাজার। এর মধ্যে গ্লোবাল লিংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান হিসেবে ১ লাখ ৭৪ হাজার টাকা। ওই সময় তার অস্থাবর সম্পদ ছিল নগদ ১১ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। শেয়ারে ২ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। ২ টা মোটরগাড়ি যার মূল্য ৫০ লাখ ২ হাজার টাকা। এছাড়া ২৫ ভরি স্বর্ণ ছিল ৭৫ হাজার টাকা। সে সময় স্ত্রীর নামে কোন অস্থাবর সম্পদ ছিল না। স্থাবর সম্পদের মধ্যে রাজউকে ৫ কাঠা জমি ও ৭ দশমিক ৭ একর অকৃষি জমি। ২০১৩ সালে দেয়া হলফনামা থেকে জানা যায়, বর্তমানে তার বার্ষিক আয় ৪৯ লাখ ২৪ হাজার টাকা। যা পাঁচ বছরে ২ হাজার শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সময়ে তিনি ব্যবসা থেকে ৩৮ লাখ টাকা বার্ষিক আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ ১ কোটি ২০ লাখ টাকা, ব্যাংকে ২৪ লাখ ৭৩ হাজার ২০৬, শেয়ারে ১ কোটি ১২ লাখ ৮০ হাজার ৫০০, স্থায়ী আমানত ২ লাখ, একটি গাড়ি মূল্য ৫৮ লাখ ৮০ হাজার ৩০০। স্বর্ণ ২৫ ভরি ৭৫ হাজার টাকা। তার নামে বৈদেশিক দান রয়েছে ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা। স্ত্রীর নামে নগদ ৪ লাখ টাকা। শেয়ারে ১ লাখ ৩৬ হাজার ২৬৮ টাকা। ১০০ ভরি স্বর্ণ যার মূল্য জানা নেই বলে উল্লেখ করেছেন। অথচ ২০০৮ সালে তার স্ত্রীর নামে কোন স্বর্ণ উল্লেখ করেননি। তার উপর নির্ভরশীলের নামে রয়েছে ৪ লাখ টাকা।
আওয়ামী লীগের আইনপ্রণেতা ও জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ আবদুস শহীদ ও তার স্ত্রী গত ৫ বছরে ৩০০ ভাগ সম্পদ বাড়িয়েছেন। মহাজোট ক্ষমতায় আসার আগে এ দম্পতির মোট সম্পত্তির পরিমাণ ছিল প্রায় ৮৬ লাখ ৮৫ হাজার টাকা। আর এখন তাদের সম্পত্তির পরিমাণ ২ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। ২০০৮ সালে দেয়া হলফনামা থেকে জানা যায়, ওই সময় তার বার্ষিক আয় ছিল ২ লাখ ৫৯ হাজার। এর মধ্যে গ্লোবাল লিংক লিমিটেডের চেয়ারম্যান হিসেবে ১ লাখ ৭৪ হাজার টাকা। ওই সময় তার অস্থাবর সম্পদ ছিল নগদ ১১ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। শেয়ারে ২ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। ২ টা মোটরগাড়ি যার মূল্য ৫০ লাখ ২ হাজার টাকা। এছাড়া ২৫ ভরি স্বর্ণ ছিল ৭৫ হাজার টাকা। সে সময় স্ত্রীর নামে কোন অস্থাবর সম্পদ ছিল না। স্থাবর সম্পদের মধ্যে রাজউকে ৫ কাঠা জমি ও ৭ দশমিক ৭ একর অকৃষি জমি। ২০১৩ সালে দেয়া হলফনামা থেকে জানা যায়, বর্তমানে তার বার্ষিক আয় ৪৯ লাখ ২৪ হাজার টাকা। যা পাঁচ বছরে ২ হাজার শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। এই সময়ে তিনি ব্যবসা থেকে ৩৮ লাখ টাকা বার্ষিক আয় করেন। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে নগদ ১ কোটি ২০ লাখ টাকা, ব্যাংকে ২৪ লাখ ৭৩ হাজার ২০৬, শেয়ারে ১ কোটি ১২ লাখ ৮০ হাজার ৫০০, স্থায়ী আমানত ২ লাখ, একটি গাড়ি মূল্য ৫৮ লাখ ৮০ হাজার ৩০০। স্বর্ণ ২৫ ভরি ৭৫ হাজার টাকা। তার নামে বৈদেশিক দান রয়েছে ৩ লাখ ৯০ হাজার টাকা। স্ত্রীর নামে নগদ ৪ লাখ টাকা। শেয়ারে ১ লাখ ৩৬ হাজার ২৬৮ টাকা। ১০০ ভরি স্বর্ণ যার মূল্য জানা নেই বলে উল্লেখ করেছেন। অথচ ২০০৮ সালে তার স্ত্রীর নামে কোন স্বর্ণ উল্লেখ করেননি। তার উপর নির্ভরশীলের নামে রয়েছে ৪ লাখ টাকা।
9:06 AM
Junaid Abedin
আ ফ ম রুহুল হক
মহাজোট সরকারের স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হকের স্ত্রী পাঁচ বছরে সম্পদ বৃদ্ধি করেছেন ৭৮২ ভাগ। আয় অপরিবর্তিত দেখিয়েছেন মন্ত্রী। নির্বাচন কমিশনে দেয়া হলফনামা থেকে জানা যায়, ওই সময় তার স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদের আর্থিক মূল্য ছিল ৯৫ লাখ ৬ হাজার টাকা। এখন তার স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদ আট কোটি ৩৯ লাখ ২০ হাজার ৯৯৯ টাকা। পাঁচ বছরে তার স্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে ৭৮২ শতাংশ। তবে এই সময়ে মন্ত্রীর অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ১১০ ভাগ বেড়েছে। ২০০৮ সালে তার অস্থাবর সম্পদ ছিল তিন কোটি ৬৯ লাখ ২০ হাজার ৬৮৪ টাকার। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে সাত কোটি, ৭৭ লাখ, ৭২ হাজার ৩৮৫ টাকা। ২০০৮ ও ২০১৩ সালের হলফনামা থেকে দেখা যায় পাঁচ বছরের ব্যবধানে রুহুল হকের চেয়ে তার স্ত্রীই বেশি সম্পদের মালিক। স্ত্রীর কাছ থেকে তিনি ১ কোটি টাকা ঋণ নিয়েছেন। ২০০৮ সালের তুলনায় তার বাৎসরিক আয়ও বেড়েছে প্রায় ১৫ লাখ টাকা। ২০০৮ সালে তার বাৎসরিক আয় ছিল ৫৫ লাখ টাকা। ২০১৩ সালে তার আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৭০ লাখ টাকা। নবম সংসদ নির্বাচনের সময় তার শেয়ার থেকে আয় ছিল না। তবে স্থায়ী আমানত থেকে সুদ পেতেন ১৬ লাখ পাঁচ হাজার টাকা। ওই সময় বন্ডে তার এক কোটি ১৯ লাখ টাকা বিনিয়োগ ছিল। এবারের হলফনামায় উল্লেখ করেছেন যে, শেয়ার থেকে তার বছরে আয় ৩৪ লাখ ২০ হাজার টাকা। আর এখাতে বিনিয়োগ আছে দুই কোটি ৮০ লাখ টাকা এবং বন্ড ও ডিপিএসে দুই কোটি ৩০ লাখ টাকা। ব্যাংকে তার স্ত্রীর নামেই রয়েছে সাত কোটি ৫৩ লাখ টাকা। তিনি নিজে বছরে কৃষি খাত থেকে ৫৫ হাজার টাকা, বিভিন্ন খাতের ভাড়া থেকে ৬ দশমিক ৭৫ লাখ টাকা, ব্যবসায় থেকে ২২ দশমিক ২৩ লাখ টাকা এবং এমপি হিসেবে ছয় লাখ ৩৭ হাজার ২০০ টাকা আয় করেছেন।
9:04 AM
Junaid Abedin
শওকত হাচানুর
ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের প্রার্থী
বরগুনা-২
আসনে শওকত হাচানুর রহমান পাঁচ বছরে আয় বাড়িয়েছেন প্রায় ৩০ গুণ। হাচানুর রহমান ২০০৯ সালের শুরুর দিকে পাথরঘাটা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সে সময় তিনি নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হলফনামায় বার্ষিক আয় দেখান ১০ লাখ টাকা। চলতি বছরের জুন মাসে দাখিল করা আয়কর বিবরণী অনুযায়ী তার আয় বেড়ে এক কোটি ৯৬ লাখ ৮৩ হাজার টাকায় দাঁড়িয়েছে। এ হিসাবে পাঁচ বছরে তার আয় বেড়েছে প্রায় ১৯ গুণ। ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত তা আরও বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় তিন কোটি চার লাখ টাকা। এ হিসাবে গত পাঁচ মাসে তার আয় বেড়েছে আরও ১১ গুণের মতো। ২০০৯ সালে তার মোট সম্পদ ছিল দুই কোটি ৪২ লাখ ৩০ হাজার ৩৬০ টাকার। ব্যবসা থেকে আয় দেখান ১০ লাখ চার হাজার টাকা। গত অক্টোবরের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে হাচানুর যে সম্পদ বিবরণী দেন, তাতে নিজের মোট সম্পদের আর্থিক মূল্যের পরিমাণ দেখান ছয় কোটি ৩৩ লাখ টাকা। উপনির্বাচনের সময় তার নগদ দুই কোটি ৮৯ লাখ টাকা এবং ব্যবসার পুঁজি হিসেবে ছয় কোটি ১০ লাখ ৩৮ হাজার টাকার কথা উল্লেখ করেন। তার অস্থাবর সম্পদের মধ্যে একটি মিনিবাস, এক ব্যক্তির কাছে বিনিয়োগ করা অর্থসহ বেশ কয়েকটি খাতের উল্লেখ করেছেন। স্থাবর সম্পদের মধ্যে তার নিজের ও স্ত্রীর নামে কেনা ঢাকায় সাড়ে তিন শতক জমি, বরিশাল ও পাথরঘাটায় কেনা কৃষিজমি, বরগুনা বিভিন্ন স্থানে ও বরিশালের আগরপুর রোডে পৈতৃক সূত্রে পাওয়া চারতলা বাড়ি ও কৃষিজমি। ২ ডিসেম্বর দেয়া হলফনামা অনুযায়ী পাঁচ মাসে হাচানুরের সম্পদের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে আট কোটি ৫৩ লাখ টাকা হয়েছে। হলফনামায় গত এক বছরে তিনি সম্পদের পরিবৃদ্ধি দেখান তিন কোটি ৬৬ টাকা, যা আগের বছরের তুলনায় এক কোটি ৬৬ লাখ টাকা বেশি। এ ছাড়া গত পাঁচ মাসে তার সম্পদ বেড়েছে দুই কোটি ২০ লাখ টাকা।
বরগুনা-২
আসনে শওকত হাচানুর রহমান পাঁচ বছরে আয় বাড়িয়েছেন প্রায় ৩০ গুণ। হাচানুর রহমান ২০০৯ সালের শুরুর দিকে পাথরঘাটা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সে সময় তিনি নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হলফনামায় বার্ষিক আয় দেখান ১০ লাখ টাকা। চলতি বছরের জুন মাসে দাখিল করা আয়কর বিবরণী অনুযায়ী তার আয় বেড়ে এক কোটি ৯৬ লাখ ৮৩ হাজার টাকায় দাঁড়িয়েছে। এ হিসাবে পাঁচ বছরে তার আয় বেড়েছে প্রায় ১৯ গুণ। ২ ডিসেম্বর পর্যন্ত তা আরও বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় তিন কোটি চার লাখ টাকা। এ হিসাবে গত পাঁচ মাসে তার আয় বেড়েছে আরও ১১ গুণের মতো। ২০০৯ সালে তার মোট সম্পদ ছিল দুই কোটি ৪২ লাখ ৩০ হাজার ৩৬০ টাকার। ব্যবসা থেকে আয় দেখান ১০ লাখ চার হাজার টাকা। গত অক্টোবরের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে হাচানুর যে সম্পদ বিবরণী দেন, তাতে নিজের মোট সম্পদের আর্থিক মূল্যের পরিমাণ দেখান ছয় কোটি ৩৩ লাখ টাকা। উপনির্বাচনের সময় তার নগদ দুই কোটি ৮৯ লাখ টাকা এবং ব্যবসার পুঁজি হিসেবে ছয় কোটি ১০ লাখ ৩৮ হাজার টাকার কথা উল্লেখ করেন। তার অস্থাবর সম্পদের মধ্যে একটি মিনিবাস, এক ব্যক্তির কাছে বিনিয়োগ করা অর্থসহ বেশ কয়েকটি খাতের উল্লেখ করেছেন। স্থাবর সম্পদের মধ্যে তার নিজের ও স্ত্রীর নামে কেনা ঢাকায় সাড়ে তিন শতক জমি, বরিশাল ও পাথরঘাটায় কেনা কৃষিজমি, বরগুনা বিভিন্ন স্থানে ও বরিশালের আগরপুর রোডে পৈতৃক সূত্রে পাওয়া চারতলা বাড়ি ও কৃষিজমি। ২ ডিসেম্বর দেয়া হলফনামা অনুযায়ী পাঁচ মাসে হাচানুরের সম্পদের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়ে আট কোটি ৫৩ লাখ টাকা হয়েছে। হলফনামায় গত এক বছরে তিনি সম্পদের পরিবৃদ্ধি দেখান তিন কোটি ৬৬ টাকা, যা আগের বছরের তুলনায় এক কোটি ৬৬ লাখ টাকা বেশি। এ ছাড়া গত পাঁচ মাসে তার সম্পদ বেড়েছে দুই কোটি ২০ লাখ টাকা।
9:00 AM
Junaid Abedin
শেখ হেলাল উদ্দিন
বাগেরহাট-১
আসনের এমপি প্রার্থী শেখ হেলাল উদ্দিনের বার্ষিক আয় পাঁচ বছরে বেড়েছে ১১ গুণ। ২০০৮ সালে দেয়া হলফনামায় ব্যবসা থেকে তার বার্ষিক আয় ছিল ৮ লাখ ৮ হাজার ৩০০ টাকা। আর পাঁচ বছর পর এখন তার বার্ষিক আয় দাঁড়িয়েছে ৯১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৩০ টাকা। আয়ের পাশাপাশি অস্থাবর ও স্থাবর সম্পদও বেড়েছে এই সময়ে। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে হেলালের নগদ অর্থ আছে ১ কোটি ১৭ লাখ ৫৮ হাজার ১৭৩ টাকা ও স্ত্রীর কাছে নগদ আছে ৬০ লাখ ৫০ হাজার টাকা। পাঁচ বছর আগে ছিল যথাক্রমে ২৮ লাখ ৪৮ হাজার ১০৮ টাকা ও ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ব্যাংকে জমা আছে ৩২ লাখ ৯৫ হাজার ৩৮৩ টাকা ও স্ত্রীর নামে আছে ১৬ লাখ ৫২ হাজার ৭৫৩ টাকা। পাঁচ বছর আগে শুধু নিজ নামে জমা ছিল ৭ হাজার ৩২৫ টাকা। এখন একটি পরিবহন কোম্পানিতে নিজ নামে শেয়ার আছে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা। ২০০৮ সালেও এই কোম্পানিতে এ অঙ্কের শেয়ার ছিল। আগে তার কোনো সঞ্চয়পত্র না থাকলেও এবার ৫ বছর মেয়াদি ৪০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্রের কথা উল্লেখ আছে। পাঁচ বছর আগে তার ৩১ লাখ ৬৭ হাজার টাকার দুটি গাড়ির সঙ্গে এবার যুক্ত হয়েছে আরও ৬৭ লাখ ৮৪ হাজার ৬০০ টাকার একটি নতুন গাড়ি। নিজ নামে ১১ লাখ টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী ও আসবাবপত্র আছে। এ ছাড়াও মূলধনের জের আছে ১ কোটি ১৮ লাখ ২৩ হাজার ৭২৪ টাকা। ব্যবসায় নগদ ও ব্যাংক উদ্বৃত্ত আছে ১ কোটি ৪৫ লাখ ৯২ হাজার ২৪৬ টাকা। স্ত্রীর নামে মূলধনের জের আছে ১ কোটি ৪১ লাখ ২৬ হাজার ৬৪৪ টাকা এবং ব্যবসায় নগদ ও ব্যাংক উদ্বৃত্ত ২০ লাখ ৩১ হাজার ২৪০ টাকা। স্থাবর সম্পদ আছে বসুন্ধরায় ২ কোটি ৭৯ লাখ ২৭ হাজার ৫৬০ টাকার একটি ও পূর্বাঞ্চল প্রকল্পে ৩৪ লাখ ৯০ হাজার টাকার অকৃষি জমি। এ ছাড়া স্ত্রীর নামে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় তার বাবার দান করা ৬০ কাঠা অকৃষি জমি আছে, যার মূল্য অজানা বলে হলফনামায় উল্লেখ করা হয়েছে।
8:57 AM
Junaid Abedin
আবু জাহির
হবিগঞ্জ-৩
আসনের আওয়ামী লীগের এমপি প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহির মহাজোট সরকারের পাঁচ বছরে স্বপরিবারে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন। আবু জাহির এমপি হিসেবে আনুতোষিক ও ভাতাদি, শেয়ারবাজার, বাড়ি ও দোকান ভাড়া বাবদ বছরে আয় করেন ১৮ লাখ ১৩ হাজার ৫৩৮ টাকা। তার স্ত্রী ব্যবসায় খাত থেকে আয় করেন চার লাখ ৫৪ হাজার ৩২৫ টাকা এবং ছেলের ব্যবসার খাত থেকে আয় হয় বছরে ২০ লাখ টাকা। নির্বাচন কমিশনে জমা দেয়া হলফনামা থেকে জানা যায়, ২০০৮ সালে আবু জাহির, তার স্ত্রী ও ছেলের সম্পদ ছিল ৫৮ লাখ ৬৬ হাজার ৬৬৭ টাকার। পাঁচ বছর পর ২০১৩ সালে তাদের সম্পদ দুই কোটি ৯২ লাখ ৪২ হাজার ৭৬৮ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে তিন কোটি ৫১ লাখ ৯ হাজার ৪৪৫ টাকা। এর মধ্যে আবু জাহিরের নিজের নামে এক কোটি ৫৪ লাখ ১ হাজার ৬৮ টাকা, স্ত্রীর ৭৭ লাখ ৬৮ হাজার ৩৭৭ টাকা এবং ছেলে ও পরিবারের নির্ভরশীলদের সম্পত্তির পরিমাণ এক কোটি ১৯ লাখ ৪০ হাজার টাকা। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে ২০০৮ সালে জাহিরের নগদ অর্থের পরিমাণ ছিল ১২ লাখ ৮৫ হাজার টাকা, বর্তমানে তা কমে দাঁড়িয়েছে তিন লাখ ৪৫ হাজার টাকায়। ২০০৮ সালে তার স্ত্রীর নামে নগদ অর্থ ছিল দুই লাখ ৩৬ হাজার টাকা, এখন তার স্ত্রীর নগদ ও ব্যাংক ব্যালেন্স দাঁড়িয়েছে ১০ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। একই সময়ে ২০১৩ সালে আবু জাহিরের নির্ভরশীলদের নামে নগদ ও ব্যাংক জমা রয়েছে ৭৯ লাখ ৪০ হাজার টাকা। ২০০৮ সালে তার বীমা ও সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ ছিল তিন লাখ ৭৩ হাজার টাকা। ২০১৩ সালে এখাতসহ স্থায়ী আমানত, ডিপিএস খাতে বিনিয়োগ দাঁড়ায় ১৩ লাখ ৫৭ হাজার টাকা। ২০০৮ সালে স্ত্রীর নামে বীমা ও সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ যেখানে ছিল ৮৪ হাজার টাকা সেখানে ২০১৩ সালে বন্ড, ঋণপত্র, শেয়ার, হসপিটাল ব্যবসায় তিনি বিনিয়োগ দেখিয়েছেন ৪০ লাখ ৯২ হাজার টাকা। এমপি হওয়ার পরে ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহারের জন্য অ্যাডভোকেট আবু জাহির ক্রয় করেছেন ৫৬ লাখ ৬৮ হাজার টাকা মূল্যের পাজেরো জিপ।
হবিগঞ্জ-৩
আসনের আওয়ামী লীগের এমপি প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহির মহাজোট সরকারের পাঁচ বছরে স্বপরিবারে সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন। আবু জাহির এমপি হিসেবে আনুতোষিক ও ভাতাদি, শেয়ারবাজার, বাড়ি ও দোকান ভাড়া বাবদ বছরে আয় করেন ১৮ লাখ ১৩ হাজার ৫৩৮ টাকা। তার স্ত্রী ব্যবসায় খাত থেকে আয় করেন চার লাখ ৫৪ হাজার ৩২৫ টাকা এবং ছেলের ব্যবসার খাত থেকে আয় হয় বছরে ২০ লাখ টাকা। নির্বাচন কমিশনে জমা দেয়া হলফনামা থেকে জানা যায়, ২০০৮ সালে আবু জাহির, তার স্ত্রী ও ছেলের সম্পদ ছিল ৫৮ লাখ ৬৬ হাজার ৬৬৭ টাকার। পাঁচ বছর পর ২০১৩ সালে তাদের সম্পদ দুই কোটি ৯২ লাখ ৪২ হাজার ৭৬৮ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে তিন কোটি ৫১ লাখ ৯ হাজার ৪৪৫ টাকা। এর মধ্যে আবু জাহিরের নিজের নামে এক কোটি ৫৪ লাখ ১ হাজার ৬৮ টাকা, স্ত্রীর ৭৭ লাখ ৬৮ হাজার ৩৭৭ টাকা এবং ছেলে ও পরিবারের নির্ভরশীলদের সম্পত্তির পরিমাণ এক কোটি ১৯ লাখ ৪০ হাজার টাকা। অস্থাবর সম্পদের মধ্যে ২০০৮ সালে জাহিরের নগদ অর্থের পরিমাণ ছিল ১২ লাখ ৮৫ হাজার টাকা, বর্তমানে তা কমে দাঁড়িয়েছে তিন লাখ ৪৫ হাজার টাকায়। ২০০৮ সালে তার স্ত্রীর নামে নগদ অর্থ ছিল দুই লাখ ৩৬ হাজার টাকা, এখন তার স্ত্রীর নগদ ও ব্যাংক ব্যালেন্স দাঁড়িয়েছে ১০ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। একই সময়ে ২০১৩ সালে আবু জাহিরের নির্ভরশীলদের নামে নগদ ও ব্যাংক জমা রয়েছে ৭৯ লাখ ৪০ হাজার টাকা। ২০০৮ সালে তার বীমা ও সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ ছিল তিন লাখ ৭৩ হাজার টাকা। ২০১৩ সালে এখাতসহ স্থায়ী আমানত, ডিপিএস খাতে বিনিয়োগ দাঁড়ায় ১৩ লাখ ৫৭ হাজার টাকা। ২০০৮ সালে স্ত্রীর নামে বীমা ও সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ যেখানে ছিল ৮৪ হাজার টাকা সেখানে ২০১৩ সালে বন্ড, ঋণপত্র, শেয়ার, হসপিটাল ব্যবসায় তিনি বিনিয়োগ দেখিয়েছেন ৪০ লাখ ৯২ হাজার টাকা। এমপি হওয়ার পরে ব্যক্তিগতভাবে ব্যবহারের জন্য অ্যাডভোকেট আবু জাহির ক্রয় করেছেন ৫৬ লাখ ৬৮ হাজার টাকা মূল্যের পাজেরো জিপ।
8:55 AM
Junaid Abedin
আব্দুল মজিদ
মহাজোট সরকারের পাঁচ বছরে
হবিগঞ্জ-২
আসনে আওয়ামী লীগের এমপি প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মজিদ খানের ব্যক্তিগত ও স্ত্রীর নামে সম্পদ বেড়েছে ১ কোটি ৩২ লাখ ৯৪ হাজার টাকা। আব্দুল মজিদ খানের বার্ষিক আয় ৫ লাখ ১০ হাজার ৪৫০ টাকা। ২০০৮ সাল পর্যন্ত কৃষি জমি, অকৃষি জমি, নগদ অর্থ, স্ত্রীর ৩০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, আসবাবপত্র, স্বামী-স্ত্রীর ব্যাংক ব্যালেন্স ৮০ হাজার টাকাসহ মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ১৪ লাখ ৩৮ হাজার ৫৫৬ টাকার। ২০১৩ সালে তাদের মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৪৭ লাখ ৩২ হাজার ৯৪ টাকা। পাঁচ বছরে তাদের সম্পত্তি বেড়েছে ১ কোটি ৩২ লাখ ৯৩ হাজার ৪৮৮ টাকা। এর মধ্যে ২৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের জিপ গাড়ি, ১ কোটি ৯ লাখ ৪৬ হাজার টাকা মূল্যের ৬ তলা ফাউন্ডেশনের একটি অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে। এসব সম্পদের মধ্যে ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা নগদ অর্থসহ স্ত্রীর নামে দেখানো হয়েছে ৪ লাখ ১০ হাজার টাকার অস্থাবর সম্পদ।
মহাজোট সরকারের পাঁচ বছরে
হবিগঞ্জ-২
আসনে আওয়ামী লীগের এমপি প্রার্থী ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মজিদ খানের ব্যক্তিগত ও স্ত্রীর নামে সম্পদ বেড়েছে ১ কোটি ৩২ লাখ ৯৪ হাজার টাকা। আব্দুল মজিদ খানের বার্ষিক আয় ৫ লাখ ১০ হাজার ৪৫০ টাকা। ২০০৮ সাল পর্যন্ত কৃষি জমি, অকৃষি জমি, নগদ অর্থ, স্ত্রীর ৩০ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, আসবাবপত্র, স্বামী-স্ত্রীর ব্যাংক ব্যালেন্স ৮০ হাজার টাকাসহ মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ১৪ লাখ ৩৮ হাজার ৫৫৬ টাকার। ২০১৩ সালে তাদের মোট সম্পদের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৪৭ লাখ ৩২ হাজার ৯৪ টাকা। পাঁচ বছরে তাদের সম্পত্তি বেড়েছে ১ কোটি ৩২ লাখ ৯৩ হাজার ৪৮৮ টাকা। এর মধ্যে ২৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা মূল্যের জিপ গাড়ি, ১ কোটি ৯ লাখ ৪৬ হাজার টাকা মূল্যের ৬ তলা ফাউন্ডেশনের একটি অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে। এসব সম্পদের মধ্যে ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা নগদ অর্থসহ স্ত্রীর নামে দেখানো হয়েছে ৪ লাখ ১০ হাজার টাকার অস্থাবর সম্পদ।
8:52 AM
Junaid Abedin
এম এ মুনিম বাবু
হবিগঞ্জ-১
আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এম এ মুনিম চৌধুরী বাবুর পাঁচ বছরে সম্পদ
বেড়েছে চার লাখ টাকার। হলফনামায় দেখা তথ্য থেকে জানা যায়, ২০০৮ সালে তার
ব্যক্তিগত ও স্ত্রীর ব্যবসায় বাণিজ্য, কৃষি জমি, অকৃষি জমি, ব্যাংক বীমা,
স্বর্ণালঙ্কার, আসবাবপত্রসহ সার্বিক সম্পদের পরিমাণ ছিল ১০ লাখ ৫০ হাজার
টাকা। ২০১৩ সালে চার লাখ টাকা বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৫০০ টাকা।
সম্পদের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে নগদ অর্থের পরিমাণ বেড়েছে পাঁচ বছরে
তিন লাখ টাকা। মুনিম চৌধুরী বাবু বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন এক লাখ ৪৫ হাজার
টাকা।
8:48 AM
Junaid Abedin
আফাজউদ্দিন
এমপি নির্বাচিত হওয়ার পর কুষ্টিয়া-১
আসনের আফাজ উদ্দিন আহমেদের আয় ও সম্পদ দুটোই বেড়েছে। ২০০৮ সালে দেয়া হলফনামা থেকে জানা যায়, ওই সময় তার আয় বার্ষিক আয় ছিল কৃষি ও দোকান ভাড়া থেকে ৭৪ হাজার টাকা। আত্মীয়-স্বজনের দানেই তিনি চলেছেন। পাঁচ বছরে তার বার্ষিক আয় ৭৪ হাজার টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে পাঁচ লাখ ১৫ হাজার টাকা। এমপি হিসেবে সম্মানী ভাতা বাবদ আয় দেখানো হয়েছে তিন লাখ ৩০ হাজার টাকা। ২০১৩ সালে কৃষিখাতে আয় বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৮০ হাজার টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নগদ টাকার পরিমাণ দুই হলফনামাতে একই দেখানো হয়েছে। কৃষি ব্যাংক দৌলতপুর শাখায় ৫৪ হাজার টাকা জমা আছে। তবে আফাজ উদ্দিনের কৃষি জমি বেড়েছে। এছাড়া আগে কোন প্রাইভেটকার বা যানবাহন না থাকলেও এবার একাধিক প্রাইভেট গাড়ি রয়েছে, যার মূল্য ৫৯ লাখ ৬৪ হাজার ২৩৮ টাকা। এছাড়া ৯ ভরি স্বর্ণ রয়েছে যার মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৫ হাজার টাকা। পৈতৃক সূত্রে পাওয়া জমির পরিমাণ ২৭ একর, যার মূল্য নবম ও দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একই মূল্য নির্ধারণ করে দেখানো হয়েছে ২২ লাখ টাকা। দৌলতপুরে একটি দোতলা বাড়ি রয়েছে আফাজ উদ্দিনের নামে।
1:46 AM
Junaid Abedin
এসএম আকবর
মাগুরা-১
আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী প্রফেসর ডা. এমএস আকবরের সম্পদ বেড়েছে দ্বিগুণ। ২০০৮ সালে তার সম্পদ ছিল ৭৮ লাখ ৬৫ হাজার টাকার, বর্তমানে তার সম্পদ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৩১ লাখ ৬ হাজার ১৯৫ টাকা। তার নামে বর্তমানে কৃষি ও অকৃষি জমি এবং আবাসিক জমির মূল্য ১০ লাখ ২৯ হাজার ২৯৪ টাকা। এমএস আকবরের বার্ষিক আয় শেয়ার সঞ্চয়পত্র, ব্যাংক আমানত, কৃষি খাত, সম্মানী ভাতা ও চিকিৎসা পেশা থেকে ১৫ লাখ ৭১ হাজার ১২ টাকা। নবম সংসদে যা ছিল ৬ লাখ টাকা। ৫ বছরে আয় বেড়েছে প্রায় ১০ লাখ টাকা।
মাগুরা-১
আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী প্রফেসর ডা. এমএস আকবরের সম্পদ বেড়েছে দ্বিগুণ। ২০০৮ সালে তার সম্পদ ছিল ৭৮ লাখ ৬৫ হাজার টাকার, বর্তমানে তার সম্পদ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১ কোটি ৩১ লাখ ৬ হাজার ১৯৫ টাকা। তার নামে বর্তমানে কৃষি ও অকৃষি জমি এবং আবাসিক জমির মূল্য ১০ লাখ ২৯ হাজার ২৯৪ টাকা। এমএস আকবরের বার্ষিক আয় শেয়ার সঞ্চয়পত্র, ব্যাংক আমানত, কৃষি খাত, সম্মানী ভাতা ও চিকিৎসা পেশা থেকে ১৫ লাখ ৭১ হাজার ১২ টাকা। নবম সংসদে যা ছিল ৬ লাখ টাকা। ৫ বছরে আয় বেড়েছে প্রায় ১০ লাখ টাকা।
12:56 AM
Junaid Abedin
ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ
চট্টগ্রাম-১ আসনের এমপি ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের বার্ষিক আয় বাড়লেও কমেছে অস্থাবর সম্পদ। নির্বাচন কমিশনে দেয়া হলফনামা থেকে জানা যায়, ২০০৮ সালে তার অস্থাবর সম্পদ কমেছে কিন্তু বেড়েছে বার্ষিক আয়। ২০০৮ সালে বার্ষিক আয় ছিল ১৭ লাখ ৫৩ হাজার টাকা। বর্তমানে তা বেড়ে হয়েছে ৬৩ লাখ ২৬ হাজার টাকা। ২০০৮ সালে তার অস্থাবর সম্পদের মধ্যে হাতে নগদ ও ব্যাংক জমা দেখানো হয়েছিল ৫০ লাখ ৪৬ হাজার টাকা। এবার তা কমে ৩৬ লাখ ৪৯ হাজার টাকা হয়েছে। স্ত্রীর নামে ২০০৮ সালে ব্যাংক ও হাতে নগদ ছিল মোট ৪ লাখ ৪৮ হাজার ৩৫ টাকা। এবার তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ কোটি ২৩ লাখ ৮২ হাজার ৯৪৫ টাকা। তার মধ্যে হাতে ৬ কোটি টাকা। তবে স্ত্রীর স্থাবর সম্পদ গত পাঁচ বছরে কমেছে। এবার তার স্থাবর সম্পদ দেখানো হয়েছে ১৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার। ২০০৮ সালে এটি ছিল ৯৪ লাখ ৭৮ হাজার টাকা সমপরিমাণের। তবে মোশাররফ হোসেনের নিজের স্থাবর সম্পদ গত পাঁচ বছরে বেড়েছে। এবার এক কোটি ২৪ লাখ ৩৮ হাজার টাকার স্থাবর সম্পদ দেখানো হয়। পাঁচ বছর আগে এটি ছিল ৩০ হাজার ৫০০ টাকা।
Subscribe to:
Posts (Atom)